টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় । মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

অনলাইন ইনকাম করার উপায়

প্রিয় পাঠক আমরা আপনাদের সামনে অনলাইন ইনকাম করার উপায় এবং স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম। আপনারা অনেকেই আমাদের কাছে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় এবং মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন।

তাই আজকে আমরা আপনাদের সামনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় , মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি , অল্প পুজিতে বিভিন্ন লাভজনক ব্যবসা সহ টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করব। তাই শেষ পর্যন্ত আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইল।

যদি আপনি সহজেই টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমেই আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে এবং আপনি কি উপায়ে টাকা ইনকাম করতে চান তা ঠিক করতে হবে। অর্থাৎ, আপনি যে উপায়ে টাকা ইনকাম করতে চান সে উপায়ে আপনাকে দক্ষ, সৎ এবং কঠোর পরিশ্রমী হতে হবে। চলুন এবার আমরা আপনাদের সামনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করি।

বর্তমান সময়ে আপনি তিন পদ্ধতিতে সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এগুলো হলোঃ

1. অনলাইন ইনকাম
2. ব্যবসায়িক পদ্ধতিতে ইনকাম
3. মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

প্রিয় পাঠক চলুন আমরা ২০ টি অনলাইন ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেইঃ

1. ই-কমার্স ব্যবসা
2. অনলাইন ক্লাস
3. বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম
4. ইংলিশ লার্নিং
5. ডিজিটাল মার্কেটিং
6. ভিডিও এডিটিং
7. ফটো এডিটিং
8. কনটেন্ট রাইটিং
9. ডাটা এন্ট্রি
10. অনলাইন গেমিং
11. লোগো/ব্যানার ডিজাইন
12. ট্রান্সলেট করে আয়
13. ব্লগিং
14. ইমেইল মার্কেটিং
15. সিপিএ মার্কেটিং
16. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
17. গ্রাফিক্স ডিজাইন
18. ওয়েব ডিজাইন
19. অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
20. এসইও

প্রিয় পাঠক উপরে আমরা আপনাদের সামনে ২০ টি অনলাইন ইনকাম করার উপায় বলেছি। চলুন এবার আমরা এই ২০ টি স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেইঃ

ই-কমার্স ব্যবসা অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে সবচাইতে সহজ এবং আকর্ষণীয়। বর্তমান বিশ্বে bikroy.com , Daraz , Amazon , Alibaba.com এর মত বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো গড়ে উঠেছে মূলত ই-কমার্স ব্যবসা কে কেন্দ্র করে। এ সকল প্লাটফর্মে আপনি যেমন খুব সহজেই আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করতে পারবেন ঠিক একইভাবে আপনি খুব সহজেই নতুন পুরাতন বিভিন্ন পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। তাই খুব সহজেই আপনি আপনার পণ্য এবং সেবার পরিধি বিস্তৃত করতে পারবেন।

আপনার যদি বিশেষ কোন বিষয়ের ওপর পারদর্শী হন তাহলে খুব সহজেই বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, ইত্যাদি ব্যবহার করে অনলাইনে বিভিন্ন ক্লাস গ্রহণের মাধ্যমে আপনি আপনার সেবার পরিধি বৃদ্ধির পাশাপাশি আপনার ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম যেমন: আপনারা Freelancer , Fiver , Legiit , Upwork ইত্যাদি ব্যবহার করে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ করে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকারও বেশি আয় করতে পারেন এ সকল সেক্টর থেকে।

আপনি যদি ইংরেজিতে যথেষ্ট দক্ষ হন তাহলে আপনার জন্য স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম খুবই সহজ। আপনি বিভিন্ন হ্যান্ড নোট, লেকচার, পিডিএফ নোট ইত্যাদি তৈরি করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোডিং এর মাধ্যমে খুব সহজেই আয় করতে পারবেন। মনে রাখবেন, অন্যান্য সেক্টরের মত এই সেক্টরেও আপনাকে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে টিকে থাকতে হবে তাই অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিয়েই কাজ শুরু করুন।

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ে অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং জনপ্রিয়। আপনি আপনার নিকটস্থ যেকোনো ডিজিটাল মার্কেটিং লার্নিং সেন্টার থেকে খুব অল্প খরচেই কোর্স সম্পন্ন করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোন ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে কাজ করে আয় করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে কোর্স করবেন মনে রাখবেন, বাংলাদেশের বর্তমানে ব্যাঙের ছাতার মতো অসংখ্য ডিজিটাল মার্কেটিং লার্নিং সেন্টার তৈরি হয়েছে আপনি যেখানে ভর্তি হন না কেন অবশ্যই তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে ভর্তি হবেন।

বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলো জনপ্রিয় হওয়ায় ভিডিও এডিটিং সেক্টরের চাহিদা এবং কদর দুটিই বৃদ্ধি পেয়েছে। তুলনামূলক কিছুটা কঠিন হলেও এই সেক্টরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে অনলাইন কিংবা অফলাইন উভয় ক্ষেত্রেই এই সেক্টরে দক্ষ জনশক্তিদের উচ্চ বেতনে কাজ দেওয়া হচ্ছে। তাই কিছুটা সময় লাগলেও আপনি চাইলেই এই সেক্টরের দক্ষতা অর্জন করে ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং এর মত উচ্চ পারিশ্রমিক না পাওয়া গেলেও ফটো এডিটিং বর্তমানে অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। নির্দিষ্ট পরিমাণ পারিশ্রমিকের বিনিময়ে ক্লায়েন্টের নির্দেশনা অনুযায়ী ফটো এডিটিং এর মাধ্যমে আপনি চাইলেই প্রতি মাসে মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের অনলাইন কার্যক্রম বৃদ্ধি করার জন্য দক্ষ এবং যোগ্যতা সম্পন্ন কনটেন্ট রাইটার নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি যে সকল বিষয়ে পারদর্শী সে সকল বিষয়ে যে সকল প্রতিষ্ঠান তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে তাদের মাধ্যমে কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম সহজ একটি মাধ্যম হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। আপনি যদি টাইপিং এ পারদর্শী হন তাহলে খুব সহজেই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন অনুযায়ী ডাটা এন্ট্রির মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম গুলোতে ডাটা এন্ট্রি অপারেটরদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।

যারা বিভিন্ন ধরনের অনলাইন গেমিং পছন্দ করেন তারা বিভিন্ন গেম খেলেও টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে অনেকেই পাবজি, ফ্রী ফায়ার, ক্লাশ অফ ক্ল্যানস, কল অফ ডিউটি সহ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন গেমিং আইডি, গেমিং কয়েন বিক্রি করে এবং বিভিন্ন প্লাটফর্মে লাইভ স্ট্রিমিং করে আয় করে থাকে।

প্রিয় পাঠক তেল ছাড়া যেমন গাড়ি চলেনা ঠিক একইভাবে এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ছাড়া কোন অনলাইন প্লাটফর্মে আপনাকে সফল হতে সাহায্য করতে পারবেনা। তাই এসইও কে বলা হয় অনলাইন প্লাটফর্মের অয়েল বা তেল।

আপনি এসইওতে যত দক্ষ হবেন আপনার অনলাইন ব্যবসা, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটিং এক কথায় আপনার অনলাইনে সকল সেক্টরই আপনাকে ঠিক ততোটাই ইনকামের পথ তৈরি করে দেবে।

বর্তমানে লোগো বা ব্যানার ডিজাইনারদের অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আপনি খুব সহজেই লোগো বা ব্যানার ডিজাইনের ওপর একটি কোর্স করে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার যদি একাধিক ভাষায় দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি আপনার ক্লায়েন্টদের চাহিদা অনুযায়ী ট্রান্সলেশন করে ইনকাম করতে পারেন বর্তমান সময়ে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ট্রানসলেশন এ দক্ষ ব্যক্তিদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। তাই আপনি যে সকল ভাষায় দক্ষ সেসকল ভাষায় আপনার দক্ষতা আরও বাড়িয়ে তুলুন এবং আপনার দক্ষতার প্রমাণ দিয়ে ভাল অংকের টাকা আয় করুন।

ব্লগিং অনলাইন ইনকামের একটি অন্যতম জনপ্রিয় উপায়। ব্লগিংকে অনেকেই প্যাসিভ ইনকাম বলে থাকেন। তবে ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে কোন ধরনের ইনকাম ব্যতীত যদি আপনি ১ থেকে দেড় বছর কঠোর পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে এই সেক্টর আপনার জন্য দীর্ঘমেয়াদি একটি আয়ের মাধ্যম হবে। এই সেক্টরে মূলত Google Adsense , Money Tag, Adsterra, Ezoic সহ আরো অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম এর অ্যাড শো করার মাধ্যমে আপনি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের নিত্য নতুন তথ্য খুব সহজেই ক্লায়েন্টদের মাঝে পৌঁছে দিতে পারে। তাই বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করে ইমেইল মার্কেটিং এ দক্ষ কর্মী নিয়োগ করে থাকে। আপনার ভিতরে যদি সৃজনশীলতা থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

সিপিএ মার্কেটিং মূলত একটি পরোক্ষ মার্কেটিং যেখানে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পণ্য আপনার নিজস্ব পদ্ধতিতে মার্কেটিং করার মাধ্যমে বিনা খরচেই অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার যদি কোন নির্দিষ্ট সাইট থেকে থাকে তাহলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ই-কমার্স সাইট সমূহের অ্যাড প্রচার করার মাধ্যমে যদি আপনি ওই প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন তাহলে ওই কোম্পানি আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন দিবে এটি মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

বর্তমান সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর চাহিদাও যেরকম বেশি এর পারিশ্রমিক ও অনেক বেশি। গ্রাফিক্স ডিজাইন কিছুটা কঠিন হওয়ায় সকলেই এই সেক্টরের কাজ করতে আগ্রহী হয় না। কিন্তু আপনি যদি সকল প্রতিবন্ধকতা পার করে এই সেক্টরে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে প্রতি মাসে অনায়াসেই আপনি লক্ষাধিক টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন।

বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব ওয়েবসাইট রয়েছে। এ সকল প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট সচল রাখার জন্য এবং সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রচুর পরিমাণ বিনিয়োগ করে ওয়েব ডিজাইনার নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি ব্লগার কিংবা ওয়ার্ডপ্রেস যেকোন মাধ্যমেই দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে মোটা অংকের পারিশ্রমিকে ওয়েব ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই পেতে পারেন।

আমাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা ল্যাপটপে বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য আমরা বিভিন্ন অ্যাপস ব্যবহার করে থাকি। এ সকল অ্যাপস যারা তৈরি করেন বা রক্ষণাবেক্ষণ করেন তাদের অ্যাপস ডেভলপার বলে। আপনি যে রকম নিজের উদ্যোগে বিভিন্ন অ্যাপস তৈরি করে আয় করতে পারেন পাশাপাশি বিভিন্ন অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির মাধ্যমে অ্যাপস তৈরি এবং ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে পারেন।

কারো যোগ্যতা আছে তো মামা খালু নেই, কারো যোগ্যতা আছে মামা খালু আছে কিন্তু চা - নাস্তা খেতে দেওয়ার মতো টাকা নাই। অনেকের আবার টাকাও আছে কিন্তু মামা খালু নেই, পড়ালেখা শেষ করেছেন অনেক আগেই। পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে তাই এখনই আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যবসায় নেমে পড়ুন। চলুন সহজে আপনি কি কি ব্যবসা করতে পারেন তা জেনে নেইঃ

1. কম্পিউটার অপারেটর সেবা প্রদান ব্যবসা
2. চা-কফির দোকানের ব্যবসা
3. ফ্লেক্সিলোডের ও মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা
4. টিস্যু ব্যাগ তৈরির ব্যবসা
5. কসমেটিক্স ব্যবসা
6. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর ব্যবসা
7. পোশাকের ব্যবসা
8. ফুলের ব্যবসা
9. নার্সারীর ব্যবসা

টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় : ব্যবসায়িক পদ্ধতিতে ইনকাম বিস্তারিত

বর্তমান যুগ কম্পিউটারের যুগ বর্তমানে প্রায় সকল কাজই কম্পিউটার নির্ভর। আপনি যদি কম্পিউটারে দক্ষ হন তাহলে একটি কম্পিউটার থাকলেই আপনি তা দিয়ে মানুষকে সেবা প্রদান করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। বর্তমানে-

1. সরকারি বেসরকারি চাকরির আবেদন
2. জন্ম নিবন্ধন
3. মৃত্যু নিবন্ধন
4. জমির খাজনা
5. জমি খারিজ
6. জমির নাম জারি
7. থানায় জিডি করা
8. বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দরখাস্ত জমা দেওয়া
9. পাসপোর্ট ভিসা
10. বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি
11. ভর্তি বাতিল
12. ই-টিন সার্টিফিকেট
13. পরীক্ষার ফলাফল দেখা
14. ছবি থেকে ছবি করা
15. আয়কর দাখিল
16. কম্পিউটার কম্পোজ

ইত্যাদি সহ প্রায় সকল ক্ষেত্রেই সকল কাজে কম্পিউটার নির্ভর। তাই আপনি যদি স্বাধীনভাবে অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম হতে পারে কম্পিউটার অপারেটর সেবা প্রদান।

আপনি ২০০০ থেকে ২৫০০০ টাকা খরচ করে একটি কম্পিউটার এবং ৭ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে একটি প্রিন্টার নিয়ে আপনার ব্যাপারে শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসায় আপনি অনায়াসে মাসে ১০০০০ থেকে ১২০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।

২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা নিয়ে আপনি অনায়াসে একটি চা কফির দোকানে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পৃথিবীতে কোন কাজ কি ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই, বর্তমানে চা এবং কফি একটি জনপ্রিয় পানীয় । যে কোন মোড়ে বা যেকোন জনসমাগম যুক্ত স্থান এ আপনি এ ব্যবসাটি করতে পারেন।

সেটা হতে পারে কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশে, অফিস আদালতের পাশে, কিংবা মাঠের পাশে, বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানের পাশে এমনকি আপনার শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড় গুলোতেও আপনি ব্যবসা করতে পারেন । চা কফির পাশাপাশি অন্যান্য বিভিন্ন পণ্য যেমন কেক, বিস্কুট, চানাচুর, চকলেট ইত্যাদি আইটেম আপনি যোগ করতে পারেন । এ সকল পণ্য যেহেতু নষ্ট হবার বা পচে যাবার যাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই সেহেতু আপনার জন্য অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা হতে পারে এটি।

বর্তমান সময়ে আমরা সকলে মোবাইল ফোন ব্যবহার করি, মোবাইল ফোনে কথা বলা ইন্টারনেট ব্যবহার করা মেসেজ পাঠানো সকল কাজের জন্য আমাদের ফোনে ব্যালেন্স থাকা জরুরী। ছোট বড় সকলের হাতে মোবাইল ফোন রয়েছে তাই সকলেরই ফোনে রিচার্জ এর প্রয়োজন যাকে আমরা ফ্লেক্সিলোড বলে থাকি।

আপনি অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে চাইলে বিভিন্ন কোম্পানির রিটেলার হিসেবে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা শুরুর জন্য ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পুজি যথেষ্ট। বাংলাদেশের ফোন কোম্পানি গুলো কোনটি ১০০০ টাকায় ২৫ টাকা এবং কোনোটি ১০০০ টাকায় ৩০ টাকা পর্যন্ত কমিশন নিয়ে থাকে । কোম্পানিগুলো বিভিন্ন সময় রিটেলারদের জন্য বিভিন্ন অফার দিয়ে থাকে যার ফলে রেগুলার কমিশন ছাড়াও বিভিন্ন অফারের মাধ্যমে মোটামুটি ভালো অংকের টাকা আয় করতে পারবেন।

এছাড়াও বিভিন্ন ব্যাংক জনগণের চাহিদা অনুযায়ী মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস চালু করেছে যেগুলোর মাধ্যমে সহজেই প্রতি মাসে আপনি ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। তবে এ সকল ব্যবসার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং ট্রেড লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে।

অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা এর মধ্যে একটি আকর্ষণীয় ব্যবসা হচ্ছে টিস্যু ব্যাগ তৈরির ব্যবসা। বর্তমান যুগে প্রায় প্রতিটি দোকানে, শপিংমলে যে কোন কিছু কেনাকাটা করতে গেলে আপনাকে একটি টিস্যু ব্যাগের মধ্যে আপনার পণ্যটি দিয়ে থাকে। আপনি যদি অল্প পুজিতে নিজের একটি ব্যবসা চালু করতে চান তাহলে এ ব্যবসাটি আপনার জন্য একটি দারুণ আইডিয়া হবে।

এই ব্যবসায় আপনার পাশাপাশি আরও কয়েকজনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। একটি টিস্যু ব্যাগ তৈরিতে তিনটি মেশিনের প্রয়োজন হয়। এই তিনটি মেশিনের সর্বমোট মূল্য ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকা। বর্তমানে এই ব্যাগের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, বাংলাদেশ অত্যন্ত জনবহুল দেশ হওয়াই এদেশে প্রচুর পরিমাণে বাজার হাট রয়েছে।

বর্তমানে মানুষ অনেক ফ্যাশন সচেতন। তাই শুধু শহরেই নয় গ্রামেও দিন দিন প্রসাধনী সামগ্রী বা কসমেটিকসের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।গ্রামীণ এলাকাতেও দিন দিন বিউটি পার্লার এর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঈদ, বিয়ে, জন্মদিন সহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগদানের পূর্বে নিজেকে সুন্দর ও পরিপাটি করার জন্য বহু ধরণের কসমেটিক্স রয়েছে।

তাই অল্প পুজিতে লাভজনক ব্যবসা করতে চাইলে কসমেটিক্সের ব্যবসা খুবই আকর্ষণীয় । মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেরাও এখন ফ্যাশন সচেতন বিশেষ করে বিভন্ন ব্যান্ডের ক্রিম, ফেস ওয়াশ, বডি লোশন, সাবান, শ্যাম্পু, তেল মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেরাও ব্যবহার করে তাই এই ব্যবসায় অল্প সময়েই লাভবান হওয়া সম্ভব।

আপনার যদি উদ্যমী এবং কয়েকজন পরিশ্রমী বন্ধু থাকে তাহলে এই ব্যবসাটি আপনাদের জন্য । বিয়ে, জন্মদিন, বৌ-ভাত, সুন্নতে খাৎনা সহ বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে মঞ্চ তৈরী, ঘর সাজানো সহ বিভিন্ন সৌন্দার্য বর্ধক কাজই ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ।

২০০০০ থেকে ২৫০০০ টাকা থাকলেই এই ব্যবসা শুরু করা যায়। এই ব্যবসায় সফলতার মূল হাতিয়ার কাজের দক্ষতা এবং পরিচিতি। তাই আপনার এলাকার মানুষের সাথে যত বেশি আপনার সম্পর্ক থাকবে ততই আপনার কাজ পাওয়া সহজ হবে।

পোশাক আমাদের সকলের নিত্য প্রয়োজনীয় উপাদান । অল্প কিছু টাকা পুঁজি নিয়ে আপনি পোশাকের ব্যবসায় নামতে পারেন। প্রাথমিকভাবে দুই একটি সেলাই মেশিন নিয়েই এ ব্যবসায় নামা যায় । ভোক্তাদের ভালো সেবা প্রদান, গুণগত মান সম্পন্ন কাপড় সরবরাহ, চাহিদার সাথে মিল রেখে কাপড় তৈরি, সঠিক সময়ে পণ্য ডেলিভারি ইত্যাদি কৌশল অবলম্বন করলে সহজেই এই ব্যবসায় উন্নতি লাভ করা যায়।

তবে পোশাক ব্যবসায়ী হতে হলে আপনাকে অবশ্যই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার ক্ষমতা থাকতে হবে। মানুষ সবসময় চাই আপডেট থাকতে , সেজন্য আপনাকে নতুন নতুন পোশাক তৈরী ও সরবারহের চ্যালেন্জ নিয়েই ব্যবসায় নামতে হবে।

পৃথিবীতে ফুল পছন্দ করে না এমন মানুষ খুজে পাওয়া অসম্ভব। ফুল সৌন্দার্য ও ভালবাসার প্রতীক। একেবারেই অল্প পুজি এবং অল্প একটু জমি নিয়ে আপনি চাইলে আজকেই ফুলের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বিভিন্ন দিবস, বিয়ে, পূজা সহ বিভিন্ন সামাজিক উৎসবে ফুলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

২০০০ থেকে ৩০০০ টাকা পুজি নিয়েই এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। ফুলের ব্যবসা করে অল্প পরিশ্রমে মাসে অনায়াসেই ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।

একটুকরো জমি এবং গাছ-পালা সম্পর্কিত অল্প কিছু জ্ঞানকে পুজি করে এই ব্যবসায় নামা যায়। নার্সারীর ব্যবসায় খুব বেশি মূলধন লাগে না। পরিবারের সময় মিলে সহজেই এই ব্যবসা করা যায়। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বা কৃষি মন্ত্রনালয়ের অধীনে প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

বিশেষ করে ফলজ,বনজ, ঔষধী গাছের কলম, মাশরুম, স্ট্রবেরী, ড্রাগন, বিভিন্ন প্রজাতির ঘাস ইত্যাদি দিয়ে আপনি নার্সারী শুরু করতে পারেন। ৫০০০ থেকে ১০০০০ টাকা পুজি নিয়ে এ ব্যবসা শুরু করা যায়।

চলুন প্রিয় পাঠক আমরা প্রথমেই এক নজরে দেখে নেই মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অ্যাপসগুলো জেনে নেইঃ

1. ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম
2. Daily Income - প্রতিদিন ইনকাম
3. ঘরে বসে আয় করুন
4. Khela Hoba-খেলে টাকা ইনকাম
5. Cholor khela-টাকা ইনকাম অ্যাপ
6. Taka income pro-টাকা ইনকাম

ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম একটি জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম ‍ অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি নগদে পেমেন্ট ও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।আপনি যদি এই অ্যাপসে ইনকাম করতে চান তাহলে একদম সহজে স্পিন (Spin) করে , রেফার করে, কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন।এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে।

ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম উপায় একাউন্ট খুলতে হবে। কাজ করার জন্য মোবাইলে একটি VPN চালু রাখতে হবে। দেশ হিসেবে USA সেট করে নিতে হবে।ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম উপায় অ্যাপস থেকে বিকাশ, নগদ, Paytm, Paypal ইত্যাদি মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে। মোবাইল রিচার্জের মাধ্যমেও টাকা তোলা যাবে।

Daily Income - প্রতিদিন ইনকাম একটি জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম ‍ অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি নগদে পেমেন্ট ও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। স্পিন করে , রেফার করে , কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অ্যাপটির মাধ্যমে।এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে।

Daily Income - প্রতিদিন ইনকাম অ্যাপস একাউন্ট খুলতে হবে। মোবাইলে একটি VPN চালু রাখতে হবে। দেশ USA সেট করে নিতে হবে। Daily Income - প্রতিদিন ইনকাম অ্যাপস থেকে বিকাশ, নগদ ইত্যাদি মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে।

ঘরে বসে আয় করুন একটি জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম ‍ অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি নগদে পেমেন্ট ও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনি একদম সহজে স্পিন করে , রেফার করে, কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অ্যাপটির মাধ্যমে।এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে।

ঘরে বসে আয় করুন অ্যাপস একাউন্ট খুলতে হবে। আপনার মোবাইলে VPN চালু রাখতে হবে এবং দেশ হিসেবে USA অথবা UK সেট করে নিতে হবে। ঘরে বসে আয় করুন অ্যাপস থেকে বিকাশ, নগদ ইত্যাদির মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে।

Khela Hoba-খেলে টাকা ইনকাম একটি জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম ‍ অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি নগদে পেমেন্ট ও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।আপনি স্পিন করে , রেফার করে টাকা ইনকাম, কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অ্যাপটির মাধ্যমে।এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে।

Khela Hoba-খেলে টাকা ইনকাম একাউন্ট খুলতে হবে। মোবাইলে VPN চালু রাখতে হবে। দেশ অবশ্যই USA সেট করে নিতে হবে। Khela Hoba-খেলে টাকা ইনকাম অ্যাপ থেকে বিকাশ, নগদ ইত্যাদি মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে।মোবাইল রিচার্জের মাধ্যমেও টাকা তোলা যাবে।

Cholor khela-টাকা ইনকাম অ্যাপ একটি জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম ‍ অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি নগদে পেমেন্ট ও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। আপনি একদম সহজে স্পিন করে , রেফার করে , কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অ্যাপটির মাধ্যমে।এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যাপটি ইনস্টল করতে হবে।

Cholor khela-টাকা ইনকাম অ্যাপ একাউন্ট খুলতে হবে। মোবাইলে VPN চালু রাখতে হবে। দেশ অবশ্যই USA সেট করে নিতে হবে। Cholor khela-টাকা ইনকাম অ্যাপ থেকে বিকাশ, নগদ ইত্যাদি মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে।

Taka income pro-টাকা ইনকাম একটি জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম ‍ অ্যাপস যার মাধ্যমে আপনি নগদে পেমেন্ট ও বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।আপনি স্পিন করে , রেফার করে , কুইজ খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অ্যাপটির মাধ্যমে।এই অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য, প্রথমে গুগল প্লেস্টোর থেকে অ্যাপটি ইন্সটল করতে হবে।

Taka income pro-টাকা ইনকাম একাউন্ট খুলতে হবে। মোবাইলে VPN চালু রাখতে হবে। দেশ অবশ্যই USA অথবা UK সেট করে নিতে হবে। Taka income pro-টাকা ইনকাম থেকে বিকাশ, নগদ ইত্যাদি মাধ্যমে টাকা তোলা যাবে।

আমরা অনেকেই ভেবে থাকি অনলাইনে টাকা ইনকাম খুব সহজ একটি পদ্ধতি। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন আপনি যদি মোটামুটি একটি ভালো অংকের টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম ধৈর্য সহকারে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

যদি আপনি নিয়মিত পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে একসময় অবশ্যই অনলাইন থেকে ফ্রিতে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই সংক্রান্ত আরো পরামর্শের জন্য আমাদের এই লেখাগুলো পড়তে পারেন : ১১ টি ফ্রি টাকা ইনকাম ‍apps ও জনপ্রিয় ফ্রি টাকা ইনকাম সাইট এবং মাত্র ১০০ টাকায় কম্পিউটার বেসিক ও ফ্রিল্যান্সিং গাইড লাইন কোর্স।

প্রিয় পাঠক আজকে আমরা আপনাদের সামনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় , মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি , অল্প পুজিতে বিভিন্ন লাভজনক ব্যবসা সহ টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করলাম।

এ সংক্রান্ত আপনাদের যেকোনো মতামত বা প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম প্রয়োজনীয় আরও তথ্য পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং আমাদের ফেসবুক পেজটিতে ফলো দিয়ে রাখুন। ধন্যবাদ।।