মৌখিক পরীক্ষায় সফলতার চাবি-কাঠি করনীয় এবং বর্জনীয়
মৌখিক পরীক্ষায় কৃতকার্য হওয়ার জন্য শিক্ষা জীবনে প্রথম সারির মেধাতালিকাভুক্ত প্রার্থী হওয়াটা জরুরি নয়। এখানে যেটা দরকার, তাহলো, বাংলাদেশ ও বহির্বিশ্ব সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণা, যা মেধাতালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদেরই বরং থাকার সম্ভাবনা কম।
যারা প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান পাওয়ার জন্য পড়াশোনা করেন, তারা পাঠ্যসূচির বাইরে যাওয়ার অল্পই সুযোগ পান। প্রশ্ন দাঁড়ায়, মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার মানদন্ড তাহলে কোনটি?
সূচিপত্র:মৌখিক পরীক্ষায় সফলতার চাবি-কাঠি করনীয় এবং বর্জনীয়
(ক) প্রার্থীর সুন্দর এবং আকর্ষনীয় উপস্থিতি।
(খ) অধ্যয়নকৃত বিষয় সম্পর্কে , সর্বশেষ নোবেল বিজয়ীর নামসহস্বচ্ছ ধারণা ।
(গ) নিজের জন্মস্থানে জন্মগ্রহণকারী খ্যাতনামা ব্যক্তিবর্গের জীবন-বৃত্তান্তসহ;
(ঘ) প্রার্থী পদে যেতে ইচ্ছুক, ঐ পদ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা ;
(ঙ) পছন্দের পদ-এ কেন যেতে ইচ্ছুক, তার গ্রহণযোগ্য কারণ ;
(চ) অতিরিক্তি যোগ্যতা যা তিনি মূল আবেদনপত্র জমা দেয়ার সময়ে উল্লেখ করেছেন সে সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান;
(ছ) বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ, বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও শিল্প-সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ।
১. সচেতনতা : পরীক্ষার্থী তার পোশাক-আশাক, চেহারা ও আচরণ সম্পর্কে এত চিন্তিত হয়ে ওঠেন যে, তিনি আর অন্য কোনদিকে মনোযোগ দিতে পারেন না। ভাইভাবোর্ডের সভাপতি বা সদস্যগণ কি বলছেন, সেদিতক তার মনোযোগ থাকে না। নিজেও কি বলবেন, তা গুলিয়ে ফেলেন।
ভাইভা বোর্ড আশা করে, একেক জন প্রার্থীর চাল-চলন, বাচনভঙ্গি অবশ্যই একেক রকম হবে। তবে তাতে প্রতিভা ও চটপটে ভাব প্রকাশ পাবে। কাজেই পোশাক-আশাক, চেহারা ও আচরণ সম্পর্কে এত চিন্তিত ঠিক নয় ।
২. মুদ্রাদোষ : ভাইভাবোর্ডে সহজ হতে না পারার আরেকটি কারণ হলো মুদ্রাদোষ। কেউ কথা বলতে গিয়ে তোতলান, কেউ ঘনঘন ভ্রূ কুঁচকান, কেউ কথা বলতে গিয়ে অহেতুক হাত নাড়েন। মুদ্রাদোষের কারণে এ সকল পরীক্ষার্থী হীনমন্যতায় ভোগেন, ভাইভাবোর্ডে আড়ষ্ট হয়ে থাকেন। কথা গুছিয়ে বলতে পারেন না ।
এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো, মৌখিক পরীক্ষার আগে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাকটিস করা; কাল্পনিক ও মডেল বোর্ডের রিহার্সাল দেয়া। এতে করে মুদ্রাদোষের পরিমাণ যেমন কমে আসবে, তেমনি আত্মবিশ্বাসও বাড়বে।৩. আঞ্চলিকতা : উচ্চারণে আঞ্চলিকতা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে এমন কোন আঞ্চলিক শব্দ ব্যবহার না হয়, যা সম্পূর্ণ বাক্যের অর্থই পাল্টে ফেলে। পরীক্ষার্থীকে মনে রাখতে হবে, উচ্চারণের অল্পস্বল্প আঞ্চলিকতা দূষণীয় নয়, তবে গুরুতর আঞ্চলিকতা অবশ্যই সমস্যার কারণ।
খ) আপনার অধ্যয়নকৃত বিষয় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা :
আপনি যে বিষয়ে অধ্যয়ন করেছেন, সে বিষয়ে মোটামুটি স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। ভাইভাবোর্ডের প্রথম প্রশ্ন হতে পারে আপনার অধ্যয়নকৃত বিষয় নিয়ে।
গ) জন্মস্থান সম্পর্কে খুঁটিনাটি জ্ঞান :
আপনাকে আপনার জন্মস্থান সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা রাখতে হবে। জন্মস্থানের নামকরণ, আদি ইতিহাস, আয়তন, জনসংখ্যা, প্রধান কৃষিজাত দ্রব্য, খনিজসম্পদ, উক্তস্থানে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ ও মুখস্থ করতে হবে।
ঘ) যেপদে যেতে ইচ্ছুক, ঐ পদ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা :
অনেক সময় দেখা যায়, প্রার্থী যে পদ-এ যেতে ইচ্ছুক ঐ পদ সম্পর্কে প্রার্থীর কোন ধারণাই নেই। ভাইভাবোর্ডে এটি একটি গুরুতর গলদ হিসেবে দেখা যায় ।
ঙ) তার পছন্দের পদ-এ কেন যেতে ইচ্ছুক তার গ্রহণযোগ্য কারণ ব্যাখ্যা :
ভাইভাবোর্ডের একটি কমন প্রশ্ন 'আপনি কেন ঐ পদে যেতে চাচ্ছেন?' এই প্রশ্নের উত্তরে অধিকাংশ প্রার্থীই সঠিক উত্তর দিতে পারেন না। এ ধরণের প্রশ্নে প্রার্থীকে সঠিক এবং মান সম্মত উত্তর দিতে হবে।
(চ) প্রার্থীর কোনো অতিরিক্ত যোগ্যতা থাকলে সে সম্পর্কে তাৎক্ষণিক জ্ঞান:
প্রার্থীর মূল আবেদনপত্রে যদি অতিরিক্ত যোগ্যতার বর্ণনা থাকে, তাহলে ভাইভাবোর্ডে সে সম্পর্কে প্রার্থীকে প্রশ্ন করা হয়। যেমন- খেলাধুলা, অভিনয়, সঙ্গীত, সাহিত্যকর্ম ইত্যাদি । প্রার্থীকে এ সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা নিয়ে ভাইভাকক্ষে যেতে হবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ঐ বিষয়ের সর্বশেষ খবরা খবরও তাকে রাখতে হবে।
(ছ) বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ, বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও শিল্প সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান :
মৌখিক পরীক্ষার জন্য এ অংশটিই খুবই জরুরী। দৈননিন্দন সংবাদপত্র/সাময়িকী পাঠ, রেডিও-টিভিতে দেশ ও বহির্বিশ্বের সর্বশেষ ঘটনাপ্রবাহ অবহিত হওয়া-এ সকল উপায়েই কেবলমাত্র মৌখিক পরীক্ষার এ অংশের জন্য যথাযথ প্রিপারেশন নেয়া সম্ভব হতে পারে।
১. চুইংগাম বা এ জাতীয় কিছু মুখে নিয়ে ভাইভাবোর্ডে প্রবেশ করা;
2. চোখে লাগে, এমন উৎকট রঙের (যেমন, টকটকে লাল বা টকটকে হলুদ) পোশাক পরা ;
৩. উত্তেজিত বা রাগান্বিত হওয়া;
৪. হাই তোলা;
৫. গা চুলকানো;
৬. দাঁত পরিষ্কার করা ;
৭. কান খোঁচানো;
৮. চেয়ারে বসে পা নাচানো ;
৯. কথার মাঝখানে কথা বলা;
১০. বোর্ডের প্রশ্নে মনোযোগ না দেয়া
১১. অমনোযোগীর মতো অঙ্গভঙ্গি করা;
১২. বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে তর্কে লিপ্ত হওয়া ।
১৩. গাঢ় রঙের সানগ্লাস পরে আসা;
১৪. আলোচনার মধ্যে উত্তর বা পরবর্তী প্রশ্নের কথা চিন্তা করা;
সূচিপত্র:মৌখিক পরীক্ষায় সফলতার চাবি-কাঠি করনীয় এবং বর্জনীয়
ভূমিকা
ভাইবা আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমরা ভাইবা দেয় নিয়ে কখনো এরকম হয়তো বা কেউ নেই আমাদের সকলের ভিতরেই ভাইবা নামে একটু ভয় ভয় ভাব থাকে আজকে আমরা আলোচনা করব ভাইবা বোর্ডে সফলতা পাওয়ার সূত্রসমূহ কি কি কাজ করবেন কি কাজ করবেন না ইত্যাদি সম্পর্কে আশা করব শেষ পর্যন্ত আপনারা আমাদের সাথে থাকবেন।
মৌখিক পরীক্ষার মানদণ্ড
সাধারণভাবে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য কয়েকটি আবশ্যিক মানদন্ড রয়েছে। এই মানদন্ডগুলি হলো-(ক) প্রার্থীর সুন্দর এবং আকর্ষনীয় উপস্থিতি।
(খ) অধ্যয়নকৃত বিষয় সম্পর্কে , সর্বশেষ নোবেল বিজয়ীর নামসহস্বচ্ছ ধারণা ।
(গ) নিজের জন্মস্থানে জন্মগ্রহণকারী খ্যাতনামা ব্যক্তিবর্গের জীবন-বৃত্তান্তসহ;
(ঘ) প্রার্থী পদে যেতে ইচ্ছুক, ঐ পদ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা ;
(ঙ) পছন্দের পদ-এ কেন যেতে ইচ্ছুক, তার গ্রহণযোগ্য কারণ ;
(চ) অতিরিক্তি যোগ্যতা যা তিনি মূল আবেদনপত্র জমা দেয়ার সময়ে উল্লেখ করেছেন সে সম্পর্কে যথেষ্ট জ্ঞান;
(ছ) বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ, বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও শিল্প-সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান ।
যোগ্যতা অর্জনের পদ্ধতি সমূহ
ক) প্রার্থীর সুন্দর এবং আকর্ষনীয় উপস্থিতি:১. সচেতনতা : পরীক্ষার্থী তার পোশাক-আশাক, চেহারা ও আচরণ সম্পর্কে এত চিন্তিত হয়ে ওঠেন যে, তিনি আর অন্য কোনদিকে মনোযোগ দিতে পারেন না। ভাইভাবোর্ডের সভাপতি বা সদস্যগণ কি বলছেন, সেদিতক তার মনোযোগ থাকে না। নিজেও কি বলবেন, তা গুলিয়ে ফেলেন।
ভাইভা বোর্ড আশা করে, একেক জন প্রার্থীর চাল-চলন, বাচনভঙ্গি অবশ্যই একেক রকম হবে। তবে তাতে প্রতিভা ও চটপটে ভাব প্রকাশ পাবে। কাজেই পোশাক-আশাক, চেহারা ও আচরণ সম্পর্কে এত চিন্তিত ঠিক নয় ।
২. মুদ্রাদোষ : ভাইভাবোর্ডে সহজ হতে না পারার আরেকটি কারণ হলো মুদ্রাদোষ। কেউ কথা বলতে গিয়ে তোতলান, কেউ ঘনঘন ভ্রূ কুঁচকান, কেউ কথা বলতে গিয়ে অহেতুক হাত নাড়েন। মুদ্রাদোষের কারণে এ সকল পরীক্ষার্থী হীনমন্যতায় ভোগেন, ভাইভাবোর্ডে আড়ষ্ট হয়ে থাকেন। কথা গুছিয়ে বলতে পারেন না ।
এ থেকে পরিত্রাণের উপায় হলো, মৌখিক পরীক্ষার আগে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে প্র্যাকটিস করা; কাল্পনিক ও মডেল বোর্ডের রিহার্সাল দেয়া। এতে করে মুদ্রাদোষের পরিমাণ যেমন কমে আসবে, তেমনি আত্মবিশ্বাসও বাড়বে।৩. আঞ্চলিকতা : উচ্চারণে আঞ্চলিকতা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে এমন কোন আঞ্চলিক শব্দ ব্যবহার না হয়, যা সম্পূর্ণ বাক্যের অর্থই পাল্টে ফেলে। পরীক্ষার্থীকে মনে রাখতে হবে, উচ্চারণের অল্পস্বল্প আঞ্চলিকতা দূষণীয় নয়, তবে গুরুতর আঞ্চলিকতা অবশ্যই সমস্যার কারণ।
খ) আপনার অধ্যয়নকৃত বিষয় সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা :
আপনি যে বিষয়ে অধ্যয়ন করেছেন, সে বিষয়ে মোটামুটি স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। ভাইভাবোর্ডের প্রথম প্রশ্ন হতে পারে আপনার অধ্যয়নকৃত বিষয় নিয়ে।
গ) জন্মস্থান সম্পর্কে খুঁটিনাটি জ্ঞান :
আপনাকে আপনার জন্মস্থান সম্পর্কে সম্মুখ ধারণা রাখতে হবে। জন্মস্থানের নামকরণ, আদি ইতিহাস, আয়তন, জনসংখ্যা, প্রধান কৃষিজাত দ্রব্য, খনিজসম্পদ, উক্তস্থানে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ ও মুখস্থ করতে হবে।
ঘ) যেপদে যেতে ইচ্ছুক, ঐ পদ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা :
অনেক সময় দেখা যায়, প্রার্থী যে পদ-এ যেতে ইচ্ছুক ঐ পদ সম্পর্কে প্রার্থীর কোন ধারণাই নেই। ভাইভাবোর্ডে এটি একটি গুরুতর গলদ হিসেবে দেখা যায় ।
ঙ) তার পছন্দের পদ-এ কেন যেতে ইচ্ছুক তার গ্রহণযোগ্য কারণ ব্যাখ্যা :
ভাইভাবোর্ডের একটি কমন প্রশ্ন 'আপনি কেন ঐ পদে যেতে চাচ্ছেন?' এই প্রশ্নের উত্তরে অধিকাংশ প্রার্থীই সঠিক উত্তর দিতে পারেন না। এ ধরণের প্রশ্নে প্রার্থীকে সঠিক এবং মান সম্মত উত্তর দিতে হবে।
(চ) প্রার্থীর কোনো অতিরিক্ত যোগ্যতা থাকলে সে সম্পর্কে তাৎক্ষণিক জ্ঞান:
প্রার্থীর মূল আবেদনপত্রে যদি অতিরিক্ত যোগ্যতার বর্ণনা থাকে, তাহলে ভাইভাবোর্ডে সে সম্পর্কে প্রার্থীকে প্রশ্ন করা হয়। যেমন- খেলাধুলা, অভিনয়, সঙ্গীত, সাহিত্যকর্ম ইত্যাদি । প্রার্থীকে এ সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা নিয়ে ভাইভাকক্ষে যেতে হবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ঐ বিষয়ের সর্বশেষ খবরা খবরও তাকে রাখতে হবে।
(ছ) বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ, বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও শিল্প সাহিত্য সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান :
মৌখিক পরীক্ষার জন্য এ অংশটিই খুবই জরুরী। দৈননিন্দন সংবাদপত্র/সাময়িকী পাঠ, রেডিও-টিভিতে দেশ ও বহির্বিশ্বের সর্বশেষ ঘটনাপ্রবাহ অবহিত হওয়া-এ সকল উপায়েই কেবলমাত্র মৌখিক পরীক্ষার এ অংশের জন্য যথাযথ প্রিপারেশন নেয়া সম্ভব হতে পারে।
আরো পড়ুন: পরীক্ষায় ভাল করার উপায়
ভাইভাবোর্ডে যা যা বর্জনীয়
ভাইবাবোর্ডে করণীয় যেমন আছে, তেমনি বর্জনীয়ও আছে অনেককিছু। এ সম্পর্কে প্রার্থীর জ্ঞানের অভাব অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। নিচে ভাইভাবোর্ডে বর্জনীয় বিষয়ের একটি তালিকা দেয়া হলো-১. চুইংগাম বা এ জাতীয় কিছু মুখে নিয়ে ভাইভাবোর্ডে প্রবেশ করা;
2. চোখে লাগে, এমন উৎকট রঙের (যেমন, টকটকে লাল বা টকটকে হলুদ) পোশাক পরা ;
৩. উত্তেজিত বা রাগান্বিত হওয়া;
৪. হাই তোলা;
৫. গা চুলকানো;
৬. দাঁত পরিষ্কার করা ;
৭. কান খোঁচানো;
৮. চেয়ারে বসে পা নাচানো ;
৯. কথার মাঝখানে কথা বলা;
১০. বোর্ডের প্রশ্নে মনোযোগ না দেয়া
১১. অমনোযোগীর মতো অঙ্গভঙ্গি করা;
১২. বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে তর্কে লিপ্ত হওয়া ।
১৩. গাঢ় রঙের সানগ্লাস পরে আসা;
১৪. আলোচনার মধ্যে উত্তর বা পরবর্তী প্রশ্নের কথা চিন্তা করা;
লেখক এর মতামত
উপরে আমরা ভাইবার মানদন্ড আপনি কিভাবে একজন ভাইবার জন্য পরিপূর্ণ দক্ষতা অর্জন করতে পারেন এবং ভাইবা বোর্ডে কি কি বর্জনীয় কাজ রয়েছে তা সম্পর্কে আমরা আলোচনা করলাম আশা করব আমাদের আজকের আলোচনাটি আপনাদের ভালো লেগেছে এরকম ক্যারিয়ার গাইড ম্যাপ সংক্রান্ত আরো পোস্ট পেতে আমাদের সঙ্গে থাকুন। এরকম আরো পোষ্ট পড়তে ভিজিট করুন: রাফি ডিএম আই টি